দৈনিক করতোয়া : অবিরাম ভালবাসা
বর্তমান বিশ্বে প্রধানতম গণমাধ্যম হচ্ছে সংবাদপত্র। সংবাদপত্রকে বলা হয় বা সমকালের দর্পণ। সংবাদপত্র পাঠ না করা মানে মুক্ত বিশ্বের সাথে নিজের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে রাখা, ঘরের মাঝে দরজা, জানালা বন্ধ করে থাকা। কিন্তু বর্তমান তথ্য ও প্রযুক্তির যুগে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না যে, সংবাদপত্র পড়েন না।
বর্তমান ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো দ্রুত আমরা জানতে পারলেও তাই বলে সংবাদপত্রের গুরুত্ব কোনো ভাবেই হ্রাস পায়নি। বরং সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে এসেছে পরিবর্তন, বৈচিত্র্য। তাই সংবাদপত্র আমাদের জাতীয় জীবনের অনুষঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিখ্যাত ইংরেজ দার্শনিক বাট্রান্ড রাসেল বলেছিলেন, পৃথিবীতে আলোর উৎস দুইটি।
একটি হচ্ছে- সূর্য আর দ্বিতীয়টি সংবাদপত্র। রাতের অন্ধকার শেষে ভোরে পূর্বাকাশে সূর্য উঠলে সে আলোতে মানুষের পদচারনায় মুখর হয়ে উঠে সমগ্র পৃথিবী। সংবাদপত্র মানুষের অন্তরে আলো জ্বালায় যার ফলে সমাজ হয় আলোকিত। সমাজের বাস্তব চিত্র সংবাদপত্রের পাতায় ফুটে উঠে। এজন্য সংবাদপত্রকে বলা হয়, সমাজের দর্পণ, চোখ।
দর্পণ বা আয়না ছাড়া মানুষ যেমন নিজের চেহারা দেখতে পায়না। চোখ ছাড়া কোন মানুষ কিছুই দেখতে পায়না। তেমনি সংবাদপত্র ছাড়া কোন সমাজও এগিয়ে যেতে পারেনা। তাই আধুনিক বিশ্বে গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় সংবাদপত্রের গুরুত্ব অত্যধিক।
করতোয়া নদী বিধৌত অঞ্চলে গড়ে ওঠা উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র বগুড়া। ১৯৭৬ সালের ১২ আগস্ট পত্রিকার জগতে বগুড়ার ইতিহাসে একটি স্মরণীয় দিন। সেদিন কাকডাকা ভোরে বগুড়াবাসীর হাতে পৌঁছে একটি নতুন পত্রিকা দৈনিক করতোয়া।
সেই থেকে বহমান নদীর মতো করতোয়া পত্রিকা বয়ে চলেছে অবিরাম গতিধারায় যার চলার পথ কখনো থেমে থাকেনি বা মাঝ পথে থমকেও দাঁড়ায়নি। হাঁটি হাঁটি পা পা করে পত্রিকাটি ৪৬ বছর পূর্ণ করে ৪৭ বছরে পদার্পণ করে গত ১২ আগস্ট। বিশেষ কারণবশতঃ ১২ আগস্টের পরিবর্তে পত্রিকাটির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সংখ্যা বর্ধিত কলেবরে আজ ৩০ আগস্ট বের হলো।
পত্রিকার জগতে দৈনিক করতোয়া একটি অনন্য সাধারণ নাম। শুধু বগুড়াতেই নয়, সারাদেশের মধ্যে শ্রেষ্ঠ আঞ্চলিক পত্রিকা হিসেবে করতোয়া দুর্লভ সম্মান অর্জন করেছে। এ গৌরব শুধু দৈনিক করতোয়ার নয়। এ সম্মান সমগ্র বগুড়াবাসীর। এ গৌরব দৈনিক করতোয়ার অগণিত পাঠকের। করতোয়া অঞ্চল বিষয়ক হিসেবে আঞ্চলিক হলেও নিঃসন্দেহে জাতীয় পত্রিকার সমকক্ষ।
বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ, ফিচার, নিবন্ধন, খেলাধুলা, বিদেশী সংবাদ, বিনোদন সহ বিচিত্র সংবাদে করতোয়া পাঠকের কাছে গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছে বলেই শ্রেষ্ঠ আঞ্চলিক পত্রিকা হিসেবে গৌরবও অর্জন করেছে। একটি দৈনিক, পাঠকের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে কেন? এর প্রধান কারণ হচ্ছে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ ও নিরপেক্ষতা। এ ব্যাপারে করতোয়ার নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তা হচ্ছে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ ও দলমত নির্বিশেষে নিরপেক্ষ।
এ কারণেই সকল মতের মানুষ ও পাঠকের কাছে পত্রিকার জগতে প্রিয় নাম দৈনিক করতোয়া। পত্রিকাটির নিজস্ব কোন রাজনৈতিক প্লাটফর্ম নেই। লাখো পাঠকই প্লাটফর্ম। মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র, শোষণমুক্ত সমাজ, মানবিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই দৈনিক করতোয়ার চলার পথ। এ পথে কখনো থমকে দাঁড়ায়নি। বহমান নদীর মতো অনবরত বয়ে চলেছে করতোয়া লাখো মানুষের কাছে দীর্ঘ ছয়চল্লিশ বছর।
সংবাদপত্রে শুধু তথ্যের প্রচারক নয় একটি জাতির মেধা, মনন সত্য, ন্যায়বোধের জাগরণ ঘটায়। সকল প্রকার অনাচার, নির্যাতন, অত্যাচারের হাত থেকে রক্ষা ও অশুভ শক্তির বিনাশ সাধন করে সমাজকে পরিশুদ্ধ করার দায়িত্ব অনেক ক্ষেত্রে সংবাদপত্র তা পালন করে। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় সংবাদপত্র দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সংবাদপত্রকে জনসাধারণনের চোখ, কান, কণ্ঠস্বর হিসাবে কাজ করে। সংবাদপত্রকে বলা হয়।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন, রক্ষা এবং গণতন্ত্রের বিকাশে সংবাদপত্রের ভূমিকা প্রশংসনীয়। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় সরকারকে অবশ্যই জনগণের কাছে দায়বদ্ধ হতে হয় এবং স্বচ্ছতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হয়। তবে জনগণের স্বাধীন মত প্রকাশ ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জনতার সংগ্রামে সংবাদ মাধ্যম সব সময় সামনের সারিতে থেকেছে।
আমেরিকার অন্যতম স্থপতি টমাস জেফারসন মুক্ত মত প্রকাশের স্বাধীনতা এত জরুরী মনে করেন যে, তার একটি উক্তি থেকে তা সহজে অনুধাবন করা যায়। তিনি মন্তব্য করেছিলেন, ‘আমাকে যদি সংবাদপত্র বিহীন সরকার কিংবা সরকার বিহীন সংবাদপত্রের ক্ষেত্রে কোনো একটি বেছে নিতে বলা হয়, কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছাড়াই আমি দ্বিতীয়টিকে প্রাধান্য দিবো’ এ কথাগুলোর অর্থ হচ্ছে সংবাদপত্রে সমাজ ও রাষ্ট্রের সঠিক চিত্র উঠে আসে। সেক্ষেত্রে দৈনিক করতোয়া বিশেষ ভূমিকা রেখে চলেছে।
আরো একটি সফল বছর পুরো করলো দৈনিক করতোয়া। এ দীর্ঘ সময় অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে করতোয়া যে লাখো পাঠকের হৃদয় জয় করে নিয়েছে তার মূল্যও কম নয়। পত্রিকার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের সততা, আদর্শ, কর্মদক্ষতা সর্বোপরি নিরলস প্রচেষ্টায় করতোয়া সর্বমহলে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। নিরপেক্ষতায় পাশাপাশি দৈনিক করতোয়া কখনো নিজস্ব মতামত দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করে না।
বর্তমান ব্যক্তি স্বাধীনতার যুগে স্বাধীন মতামত প্রকাশের স্বার্থে প্রকৃত ঘটনা বের করা বড়ই কঠিন। এক্ষেত্রে করতোয়ার অভিজ্ঞ সাংবাদিকবৃন্দ তাদের বুদ্ধি, মেধা ও অক্লান্ত পরিশ্রম করে আসল তথ্য বের করার প্রাণান্তকর চেষ্টা করে থাকেন। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কোন ঘটনায় কোন দলের প্রতি দুর্বল নয় বরং নিরপেক্ষতাই লক্ষ্য করা যায়।
সরকারি ও বিরোধী দল তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে স্ব স্ব মতামতকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছে। সন্ত্রাস, দুর্নীতি, আইনের শাসন, ন্যায় বিচার, জনগণের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, গণতন্ত্র ও মানবিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় বিরোধী দলের সঙ্গে সরকারি দলের মতের কোন মিল নেই। কোনটি সত্য, কোনটি মিথ্যে, কোনটি ভাল, কোনটি মন্দ, কোনটি সাদা কোনটি কালো এগুলো অনেক সময় জনগণের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে।
এক্ষেত্রে জাতির জন্য মঙ্গল ও চিরায়ত কল্যাণকর সংবাদপত্র সেটাই প্রকাশ করবে। এদিক থেকে বিচার করলে দৈনিক করতোয়া অনেক বেশি স্বচ্ছ ও সজাগ। তবে দেশে গণতন্ত্রকে বেশি শক্তিশালী করা, একটি দায়িত্বশীল সরকারের লক্ষ্যে জনমত গড়ে তোলা, সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে সহাবস্থানে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠা, দেশে আইন শৃঙ্খলা সম্পর্কে প্রকৃত অবস্থা সরকারকে সচেতন করা. ঘুষ, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলা, সর্বোপরি দেশের আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থার উন্নয়নে যে কোন পত্রিকার যথেষ্ট দায়িত্ব রয়েছে।
আরও পড়ুনসেক্ষেত্রে দৈনিক করতোয়ার ভূমিকা প্রশংসনীয়। যাহোক বিশ্বের প্রতিটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক পরিবর্তনে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকরা বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আমাদের দেশে জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ে প্রতিদিন অনেকগুলো পত্রিকা বের হয়। একটি পত্রিকা কখন জনপ্রিয়তা অর্জন করে? সততা, নিষ্ঠা, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ, নির্ভীকতা, তথ্য ও উপাত্ত প্রকৃত ঘটনা পরিবেশনের মধ্য দিয়ে একটি পত্রিকা পাঠক সমাজে জনপ্রিয়তা অর্জন করে।
বর্তমান বিশ্বে সামাজিক, রাজনৈতিক পট পরিবর্তন সর্বোপরী পাঠকের রুচির দিকে নজর দিয়ে করতোয়া সর্বদা পাঠকের কাছাকাছি এসেছে। একটি পত্রিকার প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে সর্বদা সত্য, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করা। সেক্ষেত্রে করতোয়া অনেক এগিয়ে।
অহেতুক, মিথ্যে, বানোয়াট সংবাদ পরিবেশনে দূরে থেকে করতোয়া সব সময় জাতীয় সংবাদ পরিবেশনের সাথে সাথে শুধু অত্র অঞ্চলেরই নয় সারা দেশে সাধারণ মানুষের হাসি-কান্না, সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, চাওয়া-পাওয়া ইত্যাদির ওপর গুরুত্ব দিয়ে আসছে বলেই করতোয়া পাঠক সমাজে বিশ্বস্ততা অর্জনে সক্ষম হয়েছে। সংবাদপত্রে সংবাদ পরিবেশনের পাশাপাশি অনেক সময় যে, সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
এ বিষয়ে বিখ্যাত মণীষী আইভান ভূর্গেনিভ বলেন, একটি বইয়ের একশত পৃষ্ঠা পাঠ করে যে জ্ঞান লাভ করা যায় সংবাদপত্রের একটি মাত্র ছবিতে একবার দৃষ্টি বুলিয়েই সে জ্ঞান লাভ করা যায়। বলা হয় প্রতি পাঁচ বছরে জ্ঞান রাজ্য দ্বিগুণ বিস্তৃত হয়। জ্ঞানের এ বিস্তৃতিতে প্রতিদিনই আমাদের চোখের সামনে তুলে ধরছে সংবাদ। সুতরাং সমাজ, দেশ, জাতির উন্নয়ন গণতন্ত্র বিকাশে সংবাদপত্র অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এক্ষেত্রে করতোয়া পিছিয়ে নেই বরং এগিয়ে।
বর্তমান বিশ্বে অবাধ তথ্য প্রযুক্তির যেমন উন্নয়ন ঘটেছে তেমনি সারা পৃথিবীতে দ্বন্দ্ব সংঘাত বাড়ছে। এমতাবস্থায় মানুষের সুস্থ বিবেকের জাগরণ দরকার। জাতির বিবেক শক্তিকে জাগ্রত করতে সংবাদ পত্রের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। কেননা মানুষের মনে সুস্থ ও কল্যণের বার্তা বপন করে সাংবাদিকরা। এক্ষেত্রে সাংবাদিকতা একটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ পেশা যা একাধিক বার রিপোর্টে প্রকাশিত হয়।
আর বাংলাদেশের সাংবাদিকরা অত্যন্ত ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। অনেক সাংবাদিককে তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে অমানুষিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। অবাধ তথ্য প্রবাহের যুগে সাংবাদিকরা স্বাধীনতা ভোগ করবেন- এটাই স্বাভাবিক। কেননা সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র একই সূত্রে গাঁথা।
সাংবাদিকরা যত বেশি স্বাধীনতা ভোগ করবে তত বেশি শক্ত হবে গণতন্ত্রের ভিত্তি। কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয় কোন সরকারই সাংবাদিকের জীবনের নিরাপত্তা দিতে পারছে না। অতীতে সারা দেশে অনেক সাংবাদিকের হত্যা ও নির্যাতনের করুণ চিত্রই তার বড় প্রমাণ।
উত্তরাঞ্চলে পত্রিকার জগতে সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক করতোয়া। জাতীয় পত্রিকার সাথে এক সাথে জাতীয় খবরগুলো দৈনিক করতোয়াতেও প্রকাশিত হয়ে থাকে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক খবর ছাড়াও উত্তরাঞ্চলের মানুষের কৃষি, শিল্প, ব্যবসা, বাণিজ্য, সুখ-দুঃখ, আনন্দ, বেদনার চিত্র অর্থাৎ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি পেশাজীবীদের সংগ্রামী জীবনের কথা করতোয়ার পাতায় তুলে ধরে।
তাছাড়া সাহিত্য সাময়িকী, সবুজ আসরে গল্প, কবিতা প্রকাশে লেখক সৃষ্টিতে দৈনিক করতোয়া এক অনবদ্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। করতোয়ায় রয়েছে একঝাঁক লেখক লেখিকা। সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি সহ বিভিন্ন বিষয়ে লেখকরা তাদের লেখনির মাধ্যমে রাষ্ট্র, সমাজের কল্যাণ সাধনে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। একঝাঁক লেখক কোটি পাঠকের প্রত্যাশা পূরনে নিবেদিত প্রাণ।
করতোয়া অগণিত পাঠকের চাহিদা পূরণে সদা জাগ্রত। দৈনিক করতোয়া তার সততা, আদর্শ ও নিরপেক্ষতায় আরো পাঠক নন্দিত হোক। করতোয়া নদীর মত দৈনিক করতোয়া বয়ে চলুক সামনের দিকে আজ ও আগামীর পথে।
পরিশেষে আজকের এই দিনে করতোয়ার প্রতি রইল আমার অবিরাম ভালবাসা। ৪৬তম বর্ষপূর্তিতে অত্র পত্রিকার শ্রদ্ধেয় সম্পাদক, নির্বাহী সম্পাদক, সহকারী সম্পাদক, কর্মকর্তা, কর্মচারী, সাংবাদিকবৃন্দ, শুভানুধ্যায়ী সহ সকল সম্মানিত পাঠক পাঠিকাকে জানাই আন্তরিক অভিন্দন।
লেখক : শিক্ষক ও কলামিস্ট
tnalichs@gmail.com
01719-536231
মন্তব্য করুন