ভিডিও শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪

অনিশ্চিয়তার মুখে হামজার বাংলাদেশের হয়ে খেলার স্বপ্ন 

অনিশ্চিয়তার মুখে হামজার বাংলাদেশের হয়ে খেলার স্বপ্ন, ছবি: সংগৃহীত

স্পোর্টস ডেস্ক : বাংলাদেশের হয়ে খেলার স্বপ্ন পূরণের শেষ ধাপে এসে আটকে গেছে ইংলিশ লিগের ফুটবলার হামজা চৌধুরীর সেই ইচ্ছে। ফিফা’র প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটি চূড়ান্ত অনুমোদন ঝুলিয়ে রেখেছে। সর্বশেষ খবর, তাতে লেস্টার সিটি’র এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারের বাংলাদেশের হয়ে খেলার সম্ভাবনা কমে যাচ্ছে। দুই দিন আগে ফিফা থেকে যে চিঠি পেয়েছে বাফুফে, তাতে হামজাকে খেলানোর জন্য তাদের প্রচেষ্টা বিফলেই যেতে পারে। যদিও বাফুফে আরেকটি চিঠিতে ফিফাকে ব্যাখ্যা দিয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হামজা ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার বিষয়টিই সমস্যা তৈরি করেছে। ২০১৮ ও ২০১৯ সালে হামজা ৭টি ম্যাচ খেলেছেন ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে। হামজা যখন ম্যাচ খেলেছেন তখন তার বয়স ছিল ২১ বছরের কিছু বেশি। তখন বয়স ২১ বছরের নিচে থাকলে সমস্যা হতো না। ওই জায়গাতেই আপত্তি ফিফা’র প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির।

হামজা বাংলাদেশের পাসপোর্ট করেছেন ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার ৫ বছর পর। ফিফা এসব ইস্যু তোলায় হামজার স্বপ্নপূরণে তৈরি হয়েছে ভজকট। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ইংলিশ ফুটবলার হামজা চৌধুরী লাল-সবুজ জার্সিতে খেলার ইচ্ছা প্রকাশের পরই বাফুফে তা নিয়ে কাজ শুরু করে। হামজার জাতীয় পরিচয়পত্র ও বাংলাদেশি পাসপোর্ট তৈরি করে দেওয়ার পরই বাফুফে প্রথমে ছাড়পত্র চায় ইংলিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের কাছে। সেখান থেকে সবুজ সংকেত পাওয়ার পর শেষ ধাপ ছিল ফিফার অনুমোদন। ফিফায় গিয়েই ফিঁকে হয়ে গেল হামজার বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার সম্ভাবনা।

আরও পড়ুন

বাফুফে অবশ্য এখনো হাল ছাড়েনি। আবার ফিফাকে চিঠিয়ে দিয়েছে তারা। তবে যে ক্লোজে এসে সমস্যা তৈরি হয়েছে সেটা কাটিয়ে হামজার বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে গেছে।

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রথম নির্বাচনে বড় জয় প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর

বরিশালে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

বগুড়ার ধুনটে দাদনের টাকার জন্য শ্রমিকের গরু নিয়ে গেলেন শ্রমিক সর্দার

রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সাময়িক বন্ধের পর খুললো যমুনা ফিউচার পার্ক

বগুড়ার শেরপুরে টমেটো চাষে ভাগ্য পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক হায়দার আলী