ভিডিও মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫

দাবি নাসার

তরল পানির ভাণ্ডার রয়েছে মঙ্গলের ভূপৃষ্ঠের গভীরে

তরল পানির ভাণ্ডার রয়েছে মঙ্গলের ভূপৃষ্ঠের গভীরে, ছবি: সংগৃহীত।

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক: সৌরমণ্ডলের ‘লাল গ্রহ’ নামে পরিচিত মঙ্গলের ভূপৃষ্ঠের গভীরে তরল পানি রয়েছে বলে দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ন্যাশনাল অ্যারোনেটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা নাসা।যদি এই দাবি সঠিক হয়, তাহলে এটি হবে একটি যুগান্তকারী ঘটনা। কারণ পৃথিবীর প্রতিবেশী এই গ্রহটিতে বহু বছর ধরে বসতি স্থাপনের স্বপ্ন দেখে আসছে মানুষ আর এই প্রথম নাসায় পানি থাকার নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া গেল।

মঙ্গলের ভূ-প্রকৃতি নিয়ে বিস্তারিত অনুসন্ধানের জন্য ২০২২ সালে ইনসাইট নামের একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা পরিচালিত রোবট যন্ত্রযান পাঠিয়েছে নাসা। সম্প্রতি সেখান থেকে নতুন কিছু তথ্য পাঠিয়েছে ইনসাইট এবং সেগুলোর ভিত্তিতে রোববার এক বিবৃতিতে নাসা জানিয়েছে মঙ্গলের ভূপৃষ্ঠের ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার থেকে ২০ কিলোমিটার গভীরে হয়েছে এই তরল পানির ভাণ্ডার।নাসার নিজস্ব সংবাদমাধ্যম স্পেস ডটকম জানিয়েছে, আমাদের পৃথিবীর মতো মঙ্গলেও ভূমিকম্প হয়। ভূমিকমের সময় একাধিকবার সিসমিক পরীক্ষা করে গ্রহটির ভূপৃষ্ঠের গভীরে পানি থাকার তথ্য সম্পর্কে জানতে পারে ইনসাইট।

আরও পড়ুন

এদিকে প্রায় কাছাকাছি সময়ে একই দাবি করেছেন হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই বিজ্ঞানী ইকুয়ো কাতিয়ামা এবং ইউয়া আকামাতসু। রোববার এক বিবৃতিতে কাতিয়ামা বলেন, “অতীতের বিভিন্ন গবেষণার জেরে ইতোমধ্যে আমরা জানি যে আজ থেকে কোটি কোটি বছর আগে মঙ্গলে পানি ছিল। জাপানের সাম্প্রতিক গবেষণাতেও আমরা এমন ধারণা হচ্ছে যে মঙ্গলের ভূপৃষ্ঠের গভীরে পানি রয়েছে।”প্রসঙ্গত, পানির অনুসন্ধানে ২০১৮ সালে মঙ্গলে সিসমিক এক্সপেরিমেন্ট ফর দ্য ইন্টেরিয়র স্ট্রাকচার বা সিস নামের একটি রোবট যন্ত্রযান পাঠিয়েছিল নাসা। ২০২২ সাল পর্যন্ত অনুসন্ধানও চালিয়েছে সিস। তবে সেই অনুসন্ধান সফল হয়নি।

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

নিয়োগ দেবে ইবনে সিনা ট্রাস্ট, অভিজ্ঞতা ছাড়াও আবেদনের সুযোগ

রূপপুর এনপিপি : দ্বিতীয় ইউনিটের জন্য রাশিয়া থেকে আসছে হেভি ক্রেন

অফলাইনের পাশাপাশি জমে উঠেছে অনলাইনে কেনাকাটা

‘আমাদের সিনেমা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে’ - শাকিব খান

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আগুনে পুড়ল ঘরসহ ৩টি গরু, ঝলসে গেছে তরুণ

এনজিও কর্মীর নগ্ন ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে অর্থ আদায়