ভিডিও

বগুড়ার ৮ কর্মকর্তার মাঝে পৌরসভার ২১টি ওয়ার্ডের দায়িত্ব বণ্টন

প্রকাশিত: অক্টোবর ০৯, ২০২৪, ০৬:৩৯ বিকাল
আপডেট: অক্টোবর ১০, ২০২৪, ১১:৩০ দুপুর
আমাদেরকে ফলো করুন

স্টাফ রিপোর্টার : বগুড়া পৌরসভায় ২১টি ওয়ার্ডের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সরকারি আট কর্মকর্তার মাঝে ওয়ার্ড ভিত্তিক দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) বগুড়া পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ পরিচালক মাসুম আলী বেগ সই করা অফিস আদেশে এটি জানানো হয়েছে। আজ বুধবার (৯ অক্টোবর) থেকে তা কার্য কর হয়েছ। এই আদেশে বলা হয়েছে পৌরসভা কার্যবিধি ২০১২ এর বিধি ৫(২) এর ক্ষমতাবলে পৌর প্রশাসক পৌরসভা পরিচালনা পরিষদের ৮ সদস্যদের মাঝে দায়িত্ব বা ক্ষমতা অর্পণ করেন।

বগুড়া পৌরসভার ১, ৪ এবং ৫ নম্বর ওয়ার্ডে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হলেন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রেজয়ান হোসেন। ২, ৩ এবং ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হলেন, জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক তাঞ্জিমা আখতার।

৬, ১৯ এবং ২০ নম্বর ওয়ার্ডে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হলেন ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. শাহনাজ পারভীন। ৭, ৮ এবং ৯ নম্বর ওয়ার্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হলেন জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর বগুড়ার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. গোলাম কিবরিয়া।  ১০ ও ১১ নম্বর ওয়ার্ডে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হলেন, গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ড. ফারজানা আকতার।

১২ ও ২১ নম্বর ওয়ার্ডে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হলেন, জেলা শিক্ষা অফিসার মো. হযরত আলী। ১৩ ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বগুড়ার উপ-পরিচালক মতলুবর রহমান। ১৫, ১৬ এবং ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হলেন এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী ইউনুছ হোসেন বিশ্বাস।

এই কর্মকর্তারা নিজ কার্যালয়ে অবস্থান করে চারিত্রিক সনদ, আর্থিক সংক্রান্ত প্রত্যায়ন, অভিভাবক সংক্রান্ত প্রত্যয়ন, নির্ভরশীলতা সংক্রান্ত প্রত্যায়ন, ক্ষমতা অর্পণ সংক্রান্ত প্রত্যায়ন, স্বাক্ষর সত্যায়ন সংক্রান্ত প্রত্যায়ন, জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত প্রত্যায়ন, ভোটার সংক্রান্ত প্রত্যায়ন, বিদ্যুৎ সংযোগ সংক্রান্ত প্রত্যায়ন, বিবাহ সংক্রান্ত প্রত্যায়ন, পারিবারিক সংক্রান্ত প্রত্যায়ন, বাসস্থান/স্কুল পরিবর্তন সংক্রান্ত প্রত্যায়ন পত্র দিবেন।

পৌরসভার প্রশাসক মাসুম আলী বেগ জানান, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা নিজ নিজ কার্যালয়ে বসে পৌরসভার স্থায়ী নাগরিকদের সেবা প্রদান করবেন। বেসা প্রত্যাশীসের পৌরসভা কার্যালয়ে আসার প্রয়োজন পড়বে না। 



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS