ভিডিও

গণমানুষের দল বিএনপি

মাহ্ফুজুর রহমান রাজু

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ০১, ২০২৪, ০৬:১৬ বিকাল
আপডেট: সেপ্টেম্বর ০১, ২০২৪, ০৬:১৬ বিকাল
আমাদেরকে ফলো করুন

ইতিহাসের কোন্ সে বীর জাতির দুর্দিনে নির্মোহ অন্তরে পাহাড় সম সমস্যাকে উপড়ে ফেলার দুঃসাহসিক শপথ নিয়ে কামিয়াব হয়েছিলেন? ইতিহাসের কোন্ সে পুরুষ সিপাহী গণ-মানুষের প্রাণ অফুরান ভালবাসায় সিক্ত হয়ে তাদের নেতৃত্বের আসনে সমাসীন হয়েছিলেন? কে সেই যুগস্রষ্টা ক্ষণজন্মা পুরুষ, যিনি এই দেশ, এই সমাজ, এই জাতিকে নতুন করে বিনির্মাণ করেছেন?

তিনি এ দেশের লক্ষ-কোটি মানুষের প্রাণপ্রিয় নেতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। আজ ১লা সেপ্টেম্বর সেই নেতার প্রতিষ্ঠিত বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী। ১৯৭৮ সালের এই দিনে তিনি বিএনপিকে প্রতিষ্ঠা করেন।

তাঁর কথা মনে হলেই মানসপটে ভেসে ওঠে সুদর্শন এক ঋৎ ব্যক্তিত্বের ছবি যিনি গায়ে গেঞ্জি চাপিয়ে, মাথায় ক্যাপ পরে সাধারণ মানুষের কাতারে শামিল হয়েছেন; অন্তরে প্রত্যয়, চোখে  স্বপ্ন, দুই হাতের শক্ত মুঠিতে ধরেছেন মৃত্তিকা কর্ষণের কোদাল; বিদ্যুৎগতিতে তাঁর হাত সচল হলো, তিনি খাল কাটলেন, মানুষকে নির্দেশনা দিলেন,আর প্রত্যয়দীপ্ত কণ্ঠে ঘোষণা করলেন- আমরা উৎপাদন বাড়াবো, স্বনির্ভর হবো, জাতিকে সমৃদ্ধ করে তুলবো।

প্রেসিডেন্ট জিয়া জানতেন, গ্রামের মানুষের মুক্তি ছাড়া স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। খাদ্যে স্বনির্ভরতা অর্থনৈতিক মুক্তির আসল চাবিকাঠি। গ্রামীণ মানুষকে তিনি তাই শতাব্দীর অবহেলা, বঞ্চনা ও অনগ্রসরতার শৃঙ্খলমৃক্ত করে উৎপাদনে উদ্বুদ্ধ করতে উদ্যোগ নিয়েছিলেন।

তার খাল খনন কর্মসূচি, তার গ্রাম প্রতিরক্ষা দল, তার শিক্ষা বিস্তার কর্মসূচি-সব কিছুই নিবেদিত ছিল গ্রামের দারিদ্র্য মুক্তির প্রচেষ্টায়। নিঃসাড় হাতকে তিনি কর্মির হাতে রূপান্তরিত করেছিলেন। বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এক অক্ষয় অমর স্বাক্ষর রেখে গেছেন।

তিনি এই জনপদের লক্ষ কোটি মানুষের হৃৎস্পন্দন বুঝতে পেরেছিলেন। জনগণের ম্বাধীনতা, স্বকীয়তা ও স্বাতন্ত্র্যের আকাক্সক্ষা উপলব্ধি করেছিলেন, মানুষের সার্বিক মুক্তির জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন।

ইতিহাস সাক্ষী স্বাধীনতাযুদ্ধের অগ্রনায়ক মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার, বীরমুক্তিযোদ্ধা, সেনাবাহিনীর দুধর্ষ সাহসী সেনাপতি লেঃ জেঃ জিয়াউর রহমানকে মানুষ ভোলেনি। রাজনীতিবিদ জিয়াকে মানুষ ভুলতে পারে না। কারণ, এদেশের মানুষ যে ধরনের একজন নেতাকে হাজার বছর ধরে আশা করেছে তিনি তার দেশপ্রেম দিয়ে জনগণের উন্নয়নের দিক নির্দেশনা দিয়ে ঠিক সে ধরনের অভাবই পূরণ করেছিলেন।

বাংলাদেশের যেখানে অতীতের রাজনীতিবিদগণ বার বার বলেছেন, আমরা দরিদ্র, আমাদের খাবার নেই। ভিক্ষা করে এই মানুষদেরকে বাঁচাতে হয় সেখানে তিনিই প্রথম দীপ্ত প্রত্যয়ে ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘‘আমাদের প্রচুর সম্পদ আছে, জনশক্তি আছে, যা কাজে লাগাতে হবে।

তাহলেই স্বনির্ভর বাংলাদেশের মানুষ হিসেবে পৃথিবীর বুকে আমরাও মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবো, বুক ফুলিয়ে জাতি হিসেবে গর্ব করতে পারবো। ’’ অন্যান্য রাজনীতিবিদদের সাথে রাজনীতিবিদ জিয়ার মূল্যায়নের এই ভিন্নতাই তাকে জনমানুষের রাজনীতিবিদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। মুক্তিযোদ্ধা এবং সিপাহীদের প্রিয় জিয়া হয়ে গেছেন জনতার জিয়া, প্রেসিডেন্ট জিয়া।

তিনি যখন রাজনীতিতে আসেন তখন অনেকের মনে সংশয় ছিল যে তিনি রাজনীতিতে অভিজ্ঞ নন- কিভাবে দেশ পরিচালনা করবেন। সন্দেহ ছিল, তৎকালীন সরকার দেশের অর্থনীতি এমন পর্যায় নিয়ে ডুবিয়েছে যে, বিশ্বে বাংলাদেশের পরিচিতি তখন একটাই তা হচ্ছে ‘বাংলাদেশ তলাবিহীন এক ঝুঁড়ি।’ প্রেসিডেন্ট জিয়া অত্যন্ত দক্ষতার সাথে সেই তলাবিহীন ঝুঁড়ির সমস্যা সংকুল বাংলাদেশকে স্বনির্ভরতার দিকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন।

মজলুম জননেতা মরহুম আব্দুল হামিদ খান ভাসানী রাজনীতিবিদ-এর সংজ্ঞা দিতে গিয়ে প্রায়শই বলতেন যে, একজন রাজনীতিবিদকে সব সময়েই দেশের সেরা অভিজ্ঞ প্রকৌশলী, দক্ষ চিকিৎসক এবং ভালো প্রশাসক হতে হবে। কারণ একজন ভালো প্রকৌশলী যেমন একটি দালান মজবুতভাবে নির্মাণ করতে পারে, তেমনি দেশের কাঠামো মজবুত করে গড়ে তোলার দায়িত্বও হচ্ছে রাজনীতিবিদদের।

একজন ভালো চিকিৎসক যেমন রোগীর রোগ নির্ণয় করে তার পর চিকিৎসাপত্র দেন, তেমনি একজন রাজনীতিবিদকেও দেশের সমস্যা, জনগণের সমস্যা, সম্ভাবনা ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে হবে-আর জানতে পারলেই তিনি সমাধানের উদ্যোগ নিতে সক্ষম হবেন। আর এ দুটো বিষয় সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হলে প্রয়োজন দক্ষ ব্যবস্থাপক বা দক্ষ প্রশাসকের।

একজন রাজনীতিবিদকে একই সাথে দক্ষ প্রশাসকের দায়িত্বও পালন করতে হবে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর মাঝে এ সকল গুণের সমন্বয় ছিল বলেই তিনি দেশের সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নিতে সক্ষম হয়েছিলেন। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আগে কোন নেতা দেশের সমস্যার আলোকে রাজনৈতিক কর্মসূচি দেননি। তারা জনসভায় দাঁড়িয়ে আবেগমথিত কিছু গরম কথা বলে জনগণকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন- নিজেরা পেয়েছেন জনতার সশব্দ করতালি।

পরবর্তীতে জনগণের সমস্যার কোন সমধান হয়নি, বরং জনগণ যে তিমিরে সেই তিমিরেই পড়ে থেকেছে। কারণ রাজনীতিবিদরা জনসভায় কি বক্তব্য দিয়ে জনতার করতালি নেবেন-এ বিষয়ে যতোটা ভেবেছেন, দেশের সমস্যা নিয়ে তারা ততোটা ভাবেনি কখনো। যে কারণে প্রেসিডেন্ট জিয়া এবং বিএনপি’র রাজনীতি অন্যান্য দলের চেয়ে ভিন্ন প্রেক্ষিত নিয়ে এসেছে।

এদেশে প্রেসিডেন্ট জিয়াই প্রথম রাজনৈতিক বক্তৃতায় ভাবাবেগ নয়, সমস্যার আলোকে সমাধানের বক্তব্য উপস্থাপন করতেন। তিনি ঘোষণা দিলেন, বিএনপি কথামালার রাজনীতি করেনা-উৎপাদনের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে।

প্রেসিডেন্ট জিয়ার একটি কথা নিয়ে প্রায়শই প্রতিপক্ষ সমালোচনায় মেতে ওঠেন। কথাটি হচ্ছে, প্রেসিডেন্ট জিয়া ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘আই উইল মেক পলিটিক্স ডিফিকাল্ট’, সত্যিই তিনি রাজনীতিকে ডিফিকাল্ট করেছেন তবে জনগণের জন্য নয়, ডিফিকাল্ট করেছেন বৈঠকখানা কেন্দ্রিক রাজনীতিবিদদের জন্য। যে নেতারা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত গাড়ি থেকে নেমে পল্টন অথবা রাজপথে এক জনসভায় বক্তৃতা কিংবা পত্রিকায় একটি বিবৃতি দিয়েই জনগণের মালিক মোক্তার হয়ে যেতেন-তাদের সেই সুযোগ তিনি নষ্ট করে দিয়েছেন।

প্রেসিডেন্ট জিয়া দেশের উন্নয়ন কর্মকান্ডকে গতিশীল করার জন্যে রাস্তাঘাট এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিদ্যুৎ ছড়িয়ে দেয়ার কথা বলেছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন রাস্তাঘাট এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ যদি গ্রাম পর্যায়ে পর্যাপ্ত দেয়া যায় তাহলে দেশে শিল্পায়ন এবং উৎপাদনে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন সূচিত হবে। এ লক্ষ্য নিয়েই তিনি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিলেন।

তাঁর সেই স্বপ্ন আজ সাফল্যমন্ডিত। একদিন যে গ্রামসমূহ ছিল সড়ক বিচ্ছিন্ন এবং বিদ্যুৎবিহীন অন্ধকারাচ্ছন্ন এরকম হাজার হাজার গ্রাম এখন বিদ্যুৎতায়িত হয়েছে। সারাদেশব্যাপী উন্নয়ন কর্মকান্ড এতোটাই গতিময় করেছেন যে, জনগণ জিয়ার বিএনপিকে কখনোই ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত করবে না। এটাই শহীদ জিয়ার উৎপাদনমুখী রাজনীতির বড় কৃতিত্ব। বাংলাদেশের জনগণ প্রতিটি ক্ষণে তাঁকে মনে করে। তিনি যুগ যুগ বেঁচে থাকবেন কর্মে এবং সাফল্যে।

বাংলাদেশের প্রতিটি ক্রান্তিকালে প্রেসিডেন্ট জিয়া হাল ধরেছেন। তেমনি তিনি দেশের রাজনীতির এক চরম ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি গঠন করে এ জাতিকে কর্মযজ্ঞের সংহতির সাধারণ মনে উজ্জীবিত করে দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধশালী করে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে শিখিয়েছেন। ইতিহাস স্বাক্ষী তাঁর কোন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়নি। ব্যর্থ হননি আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া।

১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ অসাংবিধানিকভাবে বিএনপি কাছে থেকে ক্ষমতা কেড়ে নেয়া হয়। পরবর্তিতে সময়ের সাহসী ও বিচক্ষণ নেতার যোগ্য উত্তরসূরি বেগম খালেদা জিয়া স্কন্ধে তাঁর দুরদর্শী বিচক্ষণ ও আপোষহীন নেতৃত্বে স্বৈরাচারি সরকারের পতন ঘটিয়ে দীর্ঘ ৯ বছর পর জনগণের পূর্ণ সমর্থন নিয়ে আবার ক্ষমতায় ফিরে আসার পেছনের বাস্তবতা হচ্ছে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য বিএনপির দর্শন ও রাজনীতি এবং শহীদ জিয়ার পরিচ্ছন্ন রাষ্ট্রনায়কোচিত ভাবমূর্তি।

এই বাস্তবতা সঠিকভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন বলেই নিজের অনমনীয় দৃঢ়তায় বেগম খালেদা জিয়া দেশবাসী কর্তৃক ভূষিত হয়েছিলেন দেশনেত্রী হিসেবে। অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর প্রথম টার্গেট-ই ছিল বিএনপি। স্বাধীনতাত্তোর যারা ক্ষমতায় ছিল তারাও বিগত দিনে এবং বর্তমানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে চেষ্টা করেছে এই দলের নাম নিশানা এদেশের ইতিহাস থেকে মুছে ফেলতে। গত ১৫ বছর নতুন ভোটারদেরকে কুখ্যাত স্বৈরাচার হাসিনা সরকার ভোটাধিকার হতে বঞ্চিত করে রেখেছিল।

তাদের স্ফুলিঙ্গ নেতৃত্বকে বিকশিত হবার সুযোগ দেয়নি । তৎকালীন ’৭৫-এর ৭ই নভেম্বরে সিপাহী জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে স্বাধীনতার স্বাদ মানুষ পেয়েছিল, ঠিক একইভাবে ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী, ছাত্র হত্যা, গুম, গুপ্তহত্যা, বিডিআর হত্যা, আয়নাঘরের স্রষ্টা, পৃথিবীর সকল স্বৈরাচারকে হারমানা খুনি হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ায় আমরা ফিরে পেয়েছি নতুন এক বাংলাদেশ।

সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত দেশের ডায়নামিক ছাত্র সমাজের আন্দোলনে শরীক থাকা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলকে উন্নয়নশীল দেশ গড়ার কারিগর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। হাসিনা  পালিয়েছেন, দেশ স্বাধীন হয়েছে ঠিকই কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীরা থেমে নেই। বিএন পি’র মধ্যে যারা পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রের সহায়ক শক্তি হিসেবে ঘাপটি মেরে আছে  তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে এবং তাদের নেওয়া সিদ্বান্তগুলো পর্যালোচনা করে বাস্তবায়ন করতে হবে।

এ ব্যাপারে দেশনায়ক তারেক রহমানকে তীক্ষè দৃষ্টি রাখতে হবে রাজনৈতিক কোন সিদ্বান্তের ক্ষেত্রে প্রতিটি জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদেরকে জানিয়ে দিতে হবে কোন হটকারীতা নয়, দেশ গড়া মূল কাজ। কারণ বাংলাদেশের মানুষের মাঝে ঘুষ, দুর্নীতি, চাঁদাবাজি এবং সন্ত্রাসমুক্ত রাষ্ট্র পাবার আকাঙ্খা, আর সে রকম নেতৃত্ত্বই আশা করে।

এ জন্য ত্যাগী এবং সু-শৃঙ্খল নেতা-কর্মীকে গুরুত্ব দিয়ে তাদেরকে নিয়ে চাঁদাবাজি সেক্টর ভেঙ্গে ফেলতে হবে, বিভিন্ন সেক্টর মনিটরিং করতে হবে যেন ব্যবসায়িক সিন্ডিকেট গড়ে উঠতে না পারে। পাড়া মহল্লায় প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তুলতে হবে।

এলাকার ছাত্র, জনতা, গণ্যমান্য ব্যক্তি নিয়ে। মনে রাখতে হবে বিএনপি গণমানুষের দল, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ অনুস্মরণকারী দল। বিএনপি সমর্থন অধ্যুষিত দল, নেতা অধ্যুষিত দল নয়। কিছু নেতার কারণে দলের ভাবমুুর্তি ক্ষুন্ন হয়।

বিএনপি’র রয়েছে প্রচুর জনসর্মন, গণমানুষের রাজনীতিই এই দলের প্রাণশক্তি। এই প্রাণশক্তিই দলকে চালিত করবে, কোন অশুভ শক্তি নয়। ষড়যন্ত্র থেমে নেই,এখনও বিদ্যমান। তাই বিএন পি’র নেতৃত্বে বিচক্ষণতার সাথে নজর রাখতে হবে দেশনায়ক তারেক রহমানকে।


লেখক : সাংবাদিক-প্রাবন্ধিক

mahfuzurbogra@yahoo.com

01711-890495



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS