বাজারে অনেকে ভালো ডাব চেনেনা। ডাব কাটার পর দেখা যায় ভেতরে পানি তেমন নেই। তাই চলুন জেনে নেই কিভাবে ভালো ডাব চিনবেন। ডাবের জলের উপকারী উপাদানের শেষ নেই। এতে থাকে পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো খনিজ পদার্থ। অতিরিক্ত পরিশ্রমের পর দেহ থেকে জল ও খনিজ লবণ বেরিয়ে গেলে, ক্লান্ত শরীরকে চাঙ্গা করতে অত্যন্ত কার্যকর পানীয় এটি। তা ছাড়া ডাবের জলে বিশেষ ফ্যাট নেই।
কড়া রোদ মাথায় নিয়ে রাস্তায় বেরোলেই মনে হয় ঝলসে যাচ্ছে শরীর। সাময়িক স্বস্তি পেতে তাই অনেকেই ভরসা রাখেন ঠান্ডা নরম পানীয়ের উপর। চিকিৎসকদের মতে, এই ধরনের পানীয় শরীরের পক্ষে একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। তার চেয়ে ডাবের জল খেলে বেশি সুস্থ থাকবে শরীর। রাস্তাঘাটে যত্রতত্র ডাবের জল বিক্রি হয়। সোডা কিংবা এই ধরনের পানীয়ের পরিবর্তে ডাবের জল খেলে বেশি উপকার পাওয়া যাবে। তবে ডাব কিনে ঠকে যান অনেকেই। কারণ কোন ডাবে জলের পরিমাণ বেশি আর কোনটিতে ঘন শাঁস থাকে, তা বোঝা মুশকিল। তবে বোঝার উপায় যে নেই, তা নয়। জলভর্তি ডাব চিনবেন কী ভাবে?
ডাবের রং দেখেও অনেক সময় ধারণা করা যায়, ডাবে কতটা জল আছে। রং ধূসর হয়ে গেলে কিংবা ডাবের গায়ে বাদামি দাগ থাকলে সেই ডাব এড়িয়ে চলাই ভাল। কতটা ঠিক, তা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ রয়েছে। সেই সঙ্গে এমন ধারণা প্রচলিত রয়েছে, ডাব বড় মানেই, তাতে জল বেশি। এই ধারণা একেবারে ভ্রান্ত। বড় ডাবেই জল সবচেয়ে কম থাকে। কারণ ডাব যত বড় হয়, ভিতরে শাঁসের পরিমাণ তত বাড়তে থাকে।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।