গ্রেফতার শিক্ষার্থী
সান্তাহার (বগুড়া) প্রতিনিধি : গত ৩ মার্চ দৈনিক করতোয়ার ৮ এর পাতায় ‘সান্তাহারে জমিতে পানি সেচ না দেওয়ায় ৫০ বিঘার চাষাবাদ হুমকির মুখে’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর এসব ফসলি জমিতে সেচ দেওয়া শুরু হয়েছে। বুধবার (৬ মার্চ) দুপুরে উপজেলা সেচ কমিটির সিদ্ধান্তে প্রাথমিকভাবে আহম্মেদ আলীর সেই বৈদ্যুতিক সেচপাম্প থেকেই সেচ কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। সঠিক সময়ে চাষাবাদের জন্য ও কৃষকের স্বার্থে সংবাদ প্রকাশের পর দ্রুত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
জানা যায়, সেচের অভাবে সান্তাহার ইউনিয়নের সান্দিড়া ও পৌরসভার কলসা মৌজার যৌথ একটি ফসলি মাঠের প্রায় ৫০ বিঘা জমি অনাবাদী পড়ে থাকে। সর্বত্র চাষাবাদ শুরু হলেও সেখানকার কৃষকরা চাষ শুরু করতে পারেননি। এ কারণে তারা নতুন করে সেচ প্রকল্প স্থাপনের দাবি জানিয়ে উপজেলা সেচ কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুমানা আফরোজ বরাবর একটি লিখিত আবেদন করেন। তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে দেন। তার নির্দেশনায় উপজেলা সেচ কমিটির সদস্য ও উপজেলা কৃষি অফিসার মিঠু চন্দ্র অধিকারী, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন অফিসার তৌহিদুর রহমান এবং সদস্য সচিব ও উপ-সহকারী প্রকৌশলী (ক্ষুদ্রসেচ) মিহির লাল চ্যাটার্জীর একান্ত প্রচেষ্টায় এসব জমি চাষের আওতায় এনে পানি সেচ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।