অভি মঈনুদ্দীন : নন্দিত অভিনেতা, গুনী নির্মাতা সালাহ উদ্দিন লাভলু আগামী ঈদে চ্যানেল আইতে ঈদের দিন রাত আটটায় প্রচারের জন্য গেলো ১৩ ও ১৪ জুন দুদিন ব্যাপী রাজধানীর অদূরে পূবাইরের বাদশার বাড়িতে নির্মাণ করেছেন খণ্ড নাটক ‘পোকা দিয়ে পোকা ধরা’ নামের একটি নাটক। এটি রচনা করেছেন মেধাবী নাট্যরচয়িতা মাসুম রেজা। এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন রহমত আলী (দুই বছর পর তিনি অভিনয়ে ফিরেছেন), ওয়াহিদা মল্লিক জলি, তুষার খান, দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী, এই প্রজন্মের প্রিয় মুখ নাঈমা আলম মাহা’সহ আরো কয়েকজন।
নাটকটির মূল ম্যাসেজ প্রসঙ্গে নাট্যকার মাসুম রেজা বলেন,‘ যদি কেউ সুজনশীল বুদ্ধি ঠিকঠাকভাবে কাজে লাগাতে পারে তাহলে সে জীবনে সফল হবে।’ সালাহ উদ্দিন লাভলু বলেন,‘ অনেকদিন পর আমার বন্ধু খুবই মজার একটি নাটক লিখেছে এবং সব অভিজ্ঞ শিল্পীরা এই নাটকে অভিনয় করেছেন। দর্শকের কথা মাথায় রেখেই নাটকটি যথারীতি বরাবরের মতোই যত্ন নিয়ে নির্মাণ করা। আশা করছি ভালোলাগবে দর্শকের।’
চঞ্চল চৌধুরী বলেন,‘ শুটিং-এর দ্বিতীয় দিনে শুটিং সেট এ শ্রদ্ধেয় মাসুম রেজা ভাই উপস্থিত হয়েছিলেন। এই টিমে দীর্ঘদিন পর কাজ করেছি আমরা। বিশেষত রহমত ভাই ও জলি আপার সঙ্গে দীর্ঘদিন পর কাজ করেছি। তবে তুষার ভাইয়ের সঙ্গে মাঝেমধ্যে কাজ হয়। লাভলু ভাইয়ের নির্মাণ সবসময়ই অসাধারণ। মাহাও ষণ্ডাপাণ্ডার পর আমার সঙ্গে কাজ করেছে। সত্যিই অনেক ভালো লেগেছে।’
রহমত আলী বলেন,‘ অসুস্থতার কারণে বেশকিছুদিন আমি কাজ থেকে দূরে ছিলাম। দুই বছর পর লাভলুর নাটকে অভিনয়ের মধ্যদিয়েই আবারো কাজে ফিরলাম এবং খুউব চমৎকার একটি গল্পে আমরা কাজ করেছি।’ জলি বলেন,‘ পুরোনো কতো স্মৃতি যে মনে পড়লো। ধন্যবাদ লাভলুকে সবাইকে একসঙ্গে নিয়ে কাজ করার জন্য।’ মাহা বলেন,‘ শ্রদ্ধেয় লাভলু স্যার এবং চ ল ভাই দু’জনই ভীষণ গুনী শিল্পী। তাদের কাছ থেকে অনেক কিছুই শেখার চেষ্টা করেছি আমি। তারা দুজনই ভীষণ সহযোগিতা পরায়ণ। আর আমি মুগ্ধ রহমত ভাই ও জলি আপার সঙ্গে প্রথম কাজ করে। ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা লাভলু স্যারের প্রতি।’
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।