বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা গণ-আন্দোলনের চাপে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগ করেছেন। এরই মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে।
এ সময়ে দেশের মানুষ একের পর এক নানা আলোচিত ঘটনার সাক্ষী হচ্ছে। এই ইস্যু কাজে লাগানোর চেষ্টায় আছেন কয়েকজন পরিচালক ও প্রযোজকও। তালিকায় আছেন পুলিশ বিভাগের আলোচিত-সমালোচিত মুখ হারুন–অর–রশিদও।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের দায়িত্বে থাকার সময় তিনি বিভিন্নজনকে ডেকে খাওয়াতেন। খাওয়ানোর সেসব স্থিরচিত্র ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতেন।
অনেকেই তাই গোয়েন্দা কার্যালয়কে হারুনের ভাতের হোটেলও বলতেন। অভিনয়শিল্পী জাদু আজাদ ‘হারুনের ভাতের হোটেল’ নামে একটি ছবি পরিচালক সমিতিতে নিবন্ধনও করেন।
সিনেমার বিষয়ে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সিনেমা বানানোতে আমরা কোনোরকম আপস করব না। ছবিটা সেই হবে কিন্তু। কারা এতে অভিনয় করবেন তা এখনও ভাবিনি। তবে বেশ কিছু চমক থাকবে এতে।’
উল্লেখ্য, চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির শিডিউল খাতা থেকে জানা গেছে, গত ১০ দিনে ৬টির মতো ছবির নাম নিবন্ধিত হয়েছে।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।