ভিডিও

পরিচয় জানা গেল ছিনতাই হওয়া জাহাজের নাবিকদের

প্রকাশিত: মার্চ ১৩, ২০২৪, ১১:২২ দুপুর
আপডেট: মার্চ ১৩, ২০২৪, ১১:২৪ দুপুর
আমাদেরকে ফলো করুন

ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলেপড়া বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাকে সোমালিয়া উপকূলে নিয়ে দস্যুরা। কয়লাবাহী জাহাজটিতে থাকা ২৩ নাবিককে জিম্মি করেছে দস্যুরা। 

এদের মধ্যে এমভি আবদুল্লাহর মাস্টার হিসেবে আছেন চট্টগ্রামের রাশেদ মোহাম্মদ আব্দুর, চিফ অফিসার হিসেবে আছেন চট্টগ্রামের খান মোহাম্মদ আতিক উল্লাহ, সেকেন্ড অফিসার চট্টগ্রামের চৌধুরী মাজহারুল ইসলাম, থার্ড অফিসার ফরিদপুরের ইসলাম মো. তারেকুল, ডেক ক্যাডেট টাঙ্গাইলের হোসাইন মো. সাব্বির। এছাড়া চিফ ইঞ্জিনিয়ার নওগাঁর শাহিদুজ্জামান এ এস এম, সেকেন্ড ইঞ্জিনিয়ার খুলনার ইসলাম মো. তৌফিকুল, থার্ড ইঞ্জিনিয়ার নেত্রকোণার উদ্দিন মো. রোকন, ফোর্থ ইঞ্জিনিয়ার চট্টগ্রামের আহমেদ তানভীর, ইঞ্জিন ক্যাডেট লক্ষ্মীপুরের থান আইয়ুব, ইলেকট্রিশিয়ান উল্লাহ ইব্রাহিম খলিল, এবিল সি-ম্যান (নাবিক) নোয়াখালীর হক মোহাম্মদ আনোয়ারুল, চট্টগ্রামের রহমান মো. আসিফুর, চট্টগ্রামের হোসাইন মো. সাজ্জাদ, অর্ডিনারি সি-ম্যান (সাধারণ নাবিক) হিসেবে আছেন নাটোরের মোহাম্মদ জয়, সিরাজগঞ্জের হক মো. নাজমুল, ওয়লার হিসেবে আছেন চট্টগ্রামের হক আইনুল, চট্টগ্রামের শামসুদ্দিন মোহাম্মদ, বরিশালের হোসাইন মো. আলী, ফায়ারম্যান হিসেবে আছেন চট্টগ্রামের শাকিল মোশাররফ হোসেন, চিফ কুক হিসেবে আছেন চট্টগ্রামের ইসলাম মো. শফিকুল, জেনারেল স্টুয়ার্ড চট্টগ্রামের উদ্দিন মোহাম্মদ নূর এবং ফাইটার হিসেবে আছেন নোয়াখালীর আহমেদ মোহাম্মদ সালেহ।

এর আগে, ২০১০ সালের ৫ ডিসেম্বর আরব সাগরেই সোমালীয় জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল একই প্রতিষ্ঠানের এমভি জাহানমণি নামে অন্য একটি জাহাজ। জাহাজের ২৫ বাংলাদেশি নাবিকের পাশাপাশি ক্যাপ্টেনের স্ত্রীসহ ২৬ জনকে ১০০ দিন জিম্মি করে রেখেছিল সোমালিয়ান জলদস্যুরা। পরবর্তীতে নানা প্রক্রিয়ায় ২০১১ সালের ১৪ মার্চ জিম্মিদের মুক্তি দেয়া হয়। ১৫ মার্চ তারা বাংলাদেশে ফিরে আসেন।



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS