ভিডিও

আজ দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এমএ ওয়াজেদ মিয়ার ৮২তম জন্মবার্ষিকী

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২৪, ০৯:১৯ রাত
আপডেট: ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২৪, ০৬:৪১ বিকাল
আমাদেরকে ফলো করুন

পীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি: দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী প্রয়াত ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ৮২তম জন্মবার্ষিকী আজ শুক্রবার। এ উপলক্ষে পীরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন, পীরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ, এমএ ওয়াজেদ ফাউন্ডেশন এবং আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠন শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন, স্মৃতিচারণ, ফাতেহপাঠ, মিলাদ মাহফিল ও গরিবদের মাঝে খাবার বিতরণসহ নানা কর্মসসূচি পালনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

সকাল থেকে প্রয়াত বিজ্ঞানীর বাসভবন লালদীঘির ফতেহপুরের জয়সদন, উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় ও উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এসব কর্মসূচি পালিত হবে। সকালে বিজ্ঞানীর কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদনের মধ্যদিয়ে দিনের কর্মসূচির শুভসূচনা হবে।

সকালে জয় সদন প্রাঙ্গণে দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভা, তবারক বিতরণ, বিকেলে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে স্মৃতিচারণ ও উপজেলা জামে মসজিদে বিশেষ মোনাজাত, বিকেলে দলীয় কার্যালয়ে স্মৃতিচারণ দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত হবে।

এছাড়াও জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে গোপিনাথপুর হাফিজিয়া মাদ্্রাসা ও এতিমখানায় কোরআন খতম ও শিক্ষার্থীদের উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইকবাল হাসান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও প্রয়াত বিজ্ঞানীর ভাতিজা পৌর মেয়র তাজিমুল ইসলাম শামীম এসব কর্মসূচি গ্রহণের তথ্য নিশ্চিত করেন।

উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে প্রয়াত দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ৮২তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন পীরগঞ্জ আসনের এমপি ও জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী প্রয়াত ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া ১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি লালদিঘীর ফতেহপুরে সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ২০০৯ সালের ৯ মে ইন্তেকাল করেন। বঙ্গবন্ধুর জামাতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন।

তিনি তার মেধা, মনন ও সৃজনশীলতা দিয়ে জনগণের কল্যাণে কাজ করে গেছেন। ওয়াজেদ মিয়া তাঁর কর্মের জন্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে বেঁচে থাকবেন। পিতা মরহুম আব্দুল কাদের মিয়া ও মাতা মরহুমা ময়জুনেসার ৪ পুত্র ও ৩ কন্যার মধ্যে তিনি ছিলেন সর্ব কনিষ্ঠ। মৃত্যুর পর তার শেষ ইচ্ছে অনুযায়ী পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেপুর গ্রামে বাবা-মায়ের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS