ভিডিও

ধুনটে ইছামতি নদীর বালু তুলে বিক্রি, ব্যবসায়ী গ্রেফতার 

প্রকাশিত: মার্চ ২০, ২০২৪, ০৮:০৫ রাত
আপডেট: মার্চ ২০, ২০২৪, ০৮:০৫ রাত
আমাদেরকে ফলো করুন

ধুনট (বগুড়া) প্রতিনিধি : বগুড়ার ধুনট উপজেলায় অবৈধভাবে খননযন্ত্র দিয়ে ইছামতি নদী থেকে বালু উত্তোলনের করে বিক্রির মামলায় আরমান খান সবুজ (৩৫) নামে এক বালু ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এসময় ঘটনাস্থল থেকে খননযন্ত্র ও সাড়ে ১০ হাজার সিএফটি বালু জব্দ করা হয়। বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরের পর ধুনট থানা থেকে আদালতের মাধ্যমে তাকে বগুড়া জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। আরমান খান সবুজ সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার চক গোপাল গ্রামের আবুল মুনসুর খানের ছেলে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার গোপালনগর ইউনিয়নের চকডাকাতিয়া গ্রাম এলাকায় খননযন্ত্র বসিয়ে ইছামতি নদীর থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করা হয়। গোপালনগর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের সদস্য মোস্তাফিজার রহমান নয়ন ও আরমান খান সবুজ এই বালু উত্তোলন করে। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯ মার্চ বিকেলের দিকে তারা খননযন্ত্র দিয়ে বালু উত্তোলন করতে থাকে। সংবাদ পেয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নুরুল আমীন ঘটনাস্থলে গিয়ে খননযন্ত্র ও বালু জব্দ করে। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে ইউপি সদস্য মোস্তাফিজার রহমান নয়ন ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে গেলেও আরমান খান সবুজকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় মঙ্গলবার রাতে উপজেলার গোপালনগর ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা আব্দুস শুকুর বাদি হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন। ওই ইউপি সদস্য মোস্তাফিজার রহমান নয়ন ও আরমান খান সবুজকে আসামি করা হয়েছে।  

ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈকত হাসান বলেন, বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনের মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আরমান খান সবুজকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ মামলার অপর আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

 

 



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS