ভিডিও

ব্যানার পোস্টারে ছেয়ে গেছে বগুড়া শহরের জিরো পয়েন্ট

বীরশ্রেষ্ঠ স্কয়ার মুক্ত রাখার দাবি

প্রকাশিত: মে ১৪, ২০২৪, ১০:০১ রাত
আপডেট: মে ১৫, ২০২৪, ০৩:৪৫ দুপুর
আমাদেরকে ফলো করুন

স্টাফ রিপোর্টার : রেকর্ড সংখ্যাক ১৬ জন ভাইস চেয়ারম্যানসহ বগুড়া সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে এবার প্রার্থীর সংখ্যা ২১ জন। বগুড়া সদরের প্রায় প্রতিটি এলাকা থেকেই রয়েছে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী। ১৬ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর মধ্যে ১২ জন পৌর এলাকার।

এর মধ্যে ইফতারুল ইসলাম মামুন এবং সোহাগ হোসেনের বাড়ি ১৯ নং ওয়ার্ডে। ইকবাল হোসেন ও কামরুল বাশারখানের বাড়ি ২০ নং ওয়ার্ডে। এছাড়াও ১৮ নং ওয়ার্ডে দিপংকর কুমার দাস, ১২ নং ওয়ার্ডে এসএম শরিফুল, ১৪ নং ওয়ার্ডে মশিউর রহমান, ৯ নং ওয়ার্ডে রায়হান শেখ, ৭ নং ওয়ার্ডে রাজিদুর রহমান, ৬ নং ওয়ার্ডে সুরুজ শেখ এবং রাব্বি হোসেনর বাড়ি ৩ নং ওয়ার্ডে।

পৌর এলাকায় ১২ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর বাড়ি হওয়ায় পৌর এলাকায় ভোটের কর্মীদের আনাগোনা বেশি দেখা যাচ্ছে। ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী বেশি হওয়ায় তারা নিজ নিজ এলাকার ভোট নিজের পক্ষে নেওয়ার জন্য কাজ করে চলেছেন। অন্য দিকে তিন চেয়ারম্যান প্রার্থীর মধ্যে ২ প্রার্থীর বাড়ি পৌর এলাকায়। এর মধ্যে শুভাশীষ পোদ্দার ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা  এবং সুলতান মাহমুদ খান রনির বাড়ি ১০ নং ওয়ার্ডে।

এদিকে গতকাল সোমবার প্রতীক হাতে পেয়েই প্রচার প্রচারনায় নেমেছে প্রার্থীরা। বগুড়া শহরের জিরো পয়েন্ট সাতমাথার আকাশ ছেয়ে দেওয়া হয়েছে পোস্টারে পোস্টারে। সাতমাথার আশে পাশের ভবনের সামনে টানানো হয়েছে সাদাকালো ব্যানার।

এমনকি শহরের জিরো পয়েন্টে বীর শ্রেষ্ঠ স্কয়ার ঢেকে ফেলা হয়েছে ব্যানারে। পৌর সভার পক্ষ থেকে মুক্তিযুদ্ধের স্মারক বীরশ্রেষ্ঠ স্কয়ারে ব্যানার না টানানোর জন্য রাজনৈতিক সামাজিক সংগঠনগুলোর প্রতি আহবান জানানো হলেও রেহাই পায়নি বীরশ্রেষ্ঠ স্কয়ার। ভোটাররা বীর শ্রেষ্ঠ স্কয়ারে পোস্টার ও ব্যানার না টানানোর দাবি করেছে।

এবার রঙ্গিন পোস্টারে বাধা না থাকায় কয়েকজন প্রার্থী ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য রঙিন পোস্টার টানিয়েছে। তবে শহরের জিরো পয়েন্টে ব্যানার পোস্টারে ছেয়ে গেলেও শহরের বাইরে এখনো নির্বাচনী পোস্টার চোখে পড়েনি।

প্রচার প্রচারণায় এগিয়ে থাকতে নির্বাচন কমিশনের নির্ধারিত সময়ে মাইকিং করা হলেও বাড়ি বাড়ি যাওয়া হচ্ছে সকাল থেকে অনেক রাত পর্যন্ত। নারী কর্মিরা ৩ থেকে ৪ জনে দলবদ্ধ হয়ে বাড়ি বাড়ি কাজ করছেন। তবে ভোটের হিসেব এখনো করতে শুরু করেননি ভোটারেরা। তারা হিসেব কষতে আরও কয়েকদিন সময় নিবেন। চায়ের দোকানে ভোটের আলোচনাও এখনো শুরু হয়নি।



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS