প্রতি বছর কোরবানির ঈদের আগে বাড়ে সব ধরনের মসলার দাম। এ বছরেও তার ব্যাতিক্রম হয় নি।
ব্যবসায়ীরা দাম বাড়ার কারণ হিসেবে টাকার বিপরীতে ডলারের দাম বৃদ্ধি, এলসি খুলতে অনীহাকে দায়ী করছেন।
অথচ চলতি বছরের প্রথম পাঁচ মাসেই ৩২ হাজার ১৭০ টন লবঙ্গ, ২৯ হাজার ৬৪৬ টন গোলমরিচ, ৪১ হাজার ৩৪৬ টন জিরা, ২৪ হাজার ২৬৭ টন এলাচ আমদানি হয়েছে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস কর্তৃপক্ষ।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যমতে, বেশিরভাগ মসলার দাম এবার ৫৭ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে এলাচের দাম।
এছাড়া বেড়েই চলেছে দারচিনি, আদা, রসুন, হলুদসহ প্রায় সব মসলার দাম। বাজারে প্রতি কেজি হলুদ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৮০ টাকায়। মানভেদে এক কেজি আদার দাম পড়ছে ২৭০ থেকে ২৮০ টাকা। রসুন বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৬০ টাকায়। ধনিয়া বিক্রি হচ্ছে মানভেদে ১৮০ থেকে ২২০ টাকা। মানভেদে এক কেজি শুকনো মরিচের দাম পড়ছে ৩৮০ থেকে ৪০০ টাকা।
চট্টগ্রাম মসলা আমদানিকারক সমিতির সভাপতি অমর কান্তি দাস বলেন, প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে অধিকাংশ মসলা আনা হয়। সেখানে দাম কমলে আমাদের এখানে কমে। যদি ভারতে
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।