ভিডিও

ঢাকা পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নোয়াখালী থেকে উদ্ধার

প্রকাশিত: আগস্ট ১৭, ২০২৪, ০২:৪২ দুপুর
আপডেট: আগস্ট ১৭, ২০২৪, ০২:৪২ দুপুর
আমাদেরকে ফলো করুন

নিউজ ডেস্ক:  ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) লুট হওয়া একটি সেমিঅটোমেটিক পিস্তল নোয়াখালীর সেনবাগ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এই ঘটনায় মনির আহম্মদ (২২) নামের এক তরুণকে গ্রেপ্তার করা হয়।  শনিবার (১৭ আগস্ট) দুপুরে তাকে নোয়াখালীর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে।  

শুক্রবার (১৬ আগষ্ট) রাত ১০টার দিকে সেনবাগ উপজেলার কাদরা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মতি মিয়ার হাটের পূর্ব পাশে হানিফ বাবুর্চির নতুন বাড়ি থেকে মনির আহম্মদকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি একই উপজেলার আহাম্মদপুর গ্রামের মো. হানিফ মিয়ার ছেলে।  

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট দুষ্কৃতকারীরা ঢাকাসহ সারাদেশে বিভিন্ন থানায় ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং সরকারি অস্ত্র-গুলি লুট করে। এই লুট হওয়া অস্ত্র-গুলি যাতে সন্ত্রাসী কাজে ব্যবহৃত না হয়, সে বিষয়ে পুলিশ সতর্ক আছে। শুক্রবার সেনবাগ থানা পুলিশ গোপনে খবর পায় যে, এ উপজেলার কাদরা ইউনিয়নের মতি মিয়ার হাট এলাকার হানিফ মিয়ার ছেলে মনির আহাম্মদের কাছে একটি অত্যাধুনিক পিস্তল আছে। সে অস্ত্রটি সন্ত্রাসীদের কাছে বিক্রির চেষ্টা করছে। পরে সেনবাগ থানা এলাকায় দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে সেনবাগ থানা পুলিশের একটি দল রাত ১০টার দিকে হানিফ বাবুর্চির নতুন বাড়িতে অভিযান চালায়। ওই সময় স্থানীয় জনগণের সহায়তায় আসামি মনির আহাম্মদকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তার হেফাজত থেকে একটি সেমি অটোমেটিক ৭.৬২ এমএম পিস্তল উদ্ধার করা হয়। 

নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেছেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মনির জানিয়েছে, তার প্রতিবেশী ও আত্মীয় মো. কাইয়ুম অস্ত্রটি বিক্রি করার জন্য তার কাছে রাখে। অস্ত্রটি ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকাধীন থানা থেকে লুট করা হয়েছে। কাইয়ুম সরাসরি লুটে অংশ নিয়েছিল। এ ঘটনায় সেনবাগ থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে। পলাতক আসামি কাইয়ুমকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত আছে।  



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS