ভিডিও

আশীর্বাদ দিয়ে গেলেন ফাহমিদা নবী

প্রকাশিত: মার্চ ০৭, ২০২৪, ০৬:৩৬ বিকাল
আপডেট: মার্চ ০৭, ২০২৪, ০৬:৩৬ বিকাল
আমাদেরকে ফলো করুন

অভি মঈনুদ্দীন : বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গনের এই প্রজন্মের মেধাবী, গুনী এবং অত্যন্ত বিনয়ী সঙ্গীতশিল্পী ইউসুফ আহমেদ খান। ওস্তাদ ইয়াকুব আলী খান ও উম্মে যোহরা হক দম্পতির বড় সন্তান তিনি। গেলো ৩ মার্চ থেকে ইউসুফ রাজধানীর বিএএফ শাহীন কলেজের সঙ্গীত বিভাগে সহকারী শিক্ষক হিসেবে তার নতুন জীবন শুরু করেছেন। অনেক প্রার্থীর মধ্যে নিজেকে সবচেয়ে মেধাবী এবং যোগ্য হিসেবে প্রমাণ করে তিনি কলেজের অধ্যক্ষ’র কাছ থেকে নিয়োগ পত্র পেয়ে তার নতুন জীবন শুরু করেছেন।

তার এই সাফল্যে গত ৫ মার্চ সাংবাদিক অভি মঈনুদ্দীনের উদ্যোগে এবং রয়েল ক্যাফে’র কর্ণধার প্রদ্যুৎ কুমার তালুকদারের পূর্ণ সহযোগিতায় রাজধানীর ধানমণ্ডি’তে ‘রয়েলে ক্যাফে এক্সপেরিয়েন্স’-এ গানে গানে এক আড্ডা এবং ইউসুফ’কে ঘিরে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। যেখানে উপস্থিত ছিলেন এই প্রজন্মের সঙ্গীতশিল্পী রাশেদ, শারমিন কেয়া, রাইসা, ইয়াসমিন লাবণ্য, মৌলি, রুনা আক্তার, তানজিনা মিথিলা, রনি, হাওর জিন্স’র কর্ণধার মোঃ রমিনুল হক সায়াদ, বাবিবাস’র সাধারন সম্পাদক মোঃ সামছুল হুদা। বিকেল পাঁচটা থেকে এই আড্ডা শুরু হয়। প্রত্যেক শিল্পীই নিজেদের ইচ্ছেমতো গান করেন। গীটারে ছিলেন রাসেল। সন্ধ্যা ঠিক ছয়টায় আড্ডায় যুক্ত হন রয়েল ক্যাফে’র কর্ণধার প্রদ্যুৎ কুমার তালুকদার। তিনি যুক্ত হবার পর যেন আড্ডাটি আরো জমে উঠে। সবার গান পরিবেশন শেষে ইউসুফ’কে সবাই একটি গান পরিবেশনের অনুরোধ জানান। ইউসুফ তখন তার মৌলিক গান ‘আমি চাই তোমাকে’ গেয়ে শোনান। রাত যখন প্রায় নয়টা সেই সময়ই হঠাৎ এই আড্ডায় এসে উপস্থিত হন দেশ বরেণ্য সঙ্গীতশিল্পী ফাহমিদা নবী। ফাহমিদা নবীর উপস্থিতিতে যেন পুরো আড্ডায় এক অন্যরকম উচ্ছাস ছড়িয়ে পড়ে। নতুন প্রজন্মের শিল্পীদের কাছে পেয়েও ফাহমিদা নবীও ছিলেন বেশ উচ্ছসিত। সাথে করে নিয়ে আসা ফুলের তোড়া ইউসুফের হাতে তুলে দিয়ে শিক্ষক হিসেবে ইউসুফের নতুন জীবনের যাত্রার শুভ কামনা জানান ফাহমিদা নবী। এরপর রয়েল ক্যাফে’র সৌজন্যে আনা কেক কাটা হয়। ফাহমিদা নবী নিজের একটি মৌলিক গান শোনানোর পর সবাই মিলে ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা’ গানটি পরিবেশন করেন।

ফাহমিদা নবী বলেন,‘ বাহ ছোট্ট পরিসরে কী সুন্দর আয়োজন। তোমরা সবাই একদিন আমাকেও সময় দিও। প্রদ্যুৎ, অভিকে ধন্যবাদ। ইউসুফের জন্য অনেক দোয়া।’ প্রদ্যুৎ বলেন,‘ ইউসুফ ভাইয়ের গান আমার ভীষণ ভালো লাগে। শিক্ষক হিসেবে তার সফলতা কামনা করি।’ আড্ডার শেষপ্রান্তে সবাই একসাথে রাতের খাওয়া শেষে যার যার গন্তব্যে ফিরে যান।



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS