ভিডিও

সিনেমার পর এবার অন্যরকম প্রচারণায় আমিন খান-রিয়াজ

প্রকাশিত: জুন ০৬, ২০২৪, ১১:০৩ রাত
আপডেট: জুন ০৭, ২০২৪, ১২:৪৭ দুপুর
আমাদেরকে ফলো করুন

অভি মঈনুদ্দীন : জনপ্রিয় দুই নায়ক আমিন খান ও রিয়াজ একসঙ্গে পাঁচটি সিনেমাতে অভিনয় করেছিলেন। সিনেমাগুলো হচ্ছে মনতাজুর রহমান আকবরের ‘কঠিন বাস্তব’, সোহানুর রহমান সোহানের ‘লোভে পাপ পাপে মৃত্যু’, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর ‘জীবনের চেয়ে দামী’, এফ আই মানিকের ‘হৃদয়ের বন্ধন’ ও ‘লাল দরিয়া’। এসব সিনেমা’তে আমিন খান ও রিয়াজের অনবদ্য অভিনয়ে দর্শক মুগ্ধ হয়েছিলেন। তবে এরপর আর কোনো সিনেমাতে তাদের একসঙ্গে অভিনয়ে দেখা যায়নি। দীর্ঘদিন পর তাদের দু’জনকে আবারো একসঙ্গে দেখা যাবে। ‘ওয়ালটন’-এর ননস্টপ মিলিয়নিয়ার অফারে এবার দশ লক্ষ টাকা পেয়েছেন ময়মনসিংহের মুক্তাগাছার সন্তান মাহমুদুল হাসান। তার হাতেই এই টাকা তুলে দিতে ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউিটিভ ডিরেক্টর আমিন খানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে একজন ক্যাপ্টেনের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন চিত্রনায়ক রিয়াজ। দশ লাখ টাকার হস্তান্তরের পুরো বিষয়টি শিগগিরই বিজ্ঞাপনাকারে প্রচার হবে। আর টাকা হস্তান্তরের বিষয়টি বিজ্ঞাপনাকারে নির্মাণ করেছেন শাহেদ শাহরুখ।  মুক্তাগাছার একটি স্কুল মাঠে হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে মাহমুদুল হাসানের হাতে টাকা তুলে দেয়া হয়। এমন একটি আয়োজনে রিয়াজের সম্পৃক্ততা থাকা প্রসঙ্গে আমিন খান বলেন,‘ আমরা এই ধরনের ক্যাম্পেইনে সবসময়ই চেষ্টা করে আসছি একটি অনাড়সম্বর অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে যিনি টাকা পান তার হাতে টাকা তুলে দিতে। সেই ধারাবাহিকতায় এবারের আয়োজনে রিয়াজকে নিয়ে পুরো কাজটি সম্পন্ন করা। যেহেতু আগেই আমাদের পরিকল্পনা ছিলো যে মুক্তাগাছা আমরা হেলিকপ্টারে পৌঁছে গিয়ে মাহমুদুল হাসানের হাতে টাকা তুলে দিবো। সে কারণেই আমরা একটা স্টোরি ডেভেলপ করি।’

রিয়াজ বলেন,‘ আমি শুরুতেই ধন্যবাদ জানাই ওয়ালটনকে এবং আমার দীর্ঘদিনের সহকর্মী, প্রখ্যাত অভিনেতা আমিন খান ভাইকে বিশেষ কৃতজ্ঞতা। কারণ আমি একসময় বিমান বাহিনীতে ছিলাম। কিন্তু দীর্ঘদিনের অভিনয় জীবনে কেউ আমাকে এই ইউনিফর্মটি পড়ায়নি। কিন্তু আমিন ভাই যখন বললেন, তোমাকে পাইলটের ইউনিফর্ম পড়তে হবে। তখন আমি বেশ রোমাঞ্চিত এবং উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়ি। কারণ একজন পাইলটের ইউনিফর্মে বুকের বাম পাশে যেখানে হার্ট থাকে, সেখানে আমাদের একটা উইংস লাগে। উইংস হচ্ছে পাইলটের ডানা। তো উইংস লাগার অনুভূতিটা কেমন হতে পারে তা শুধু একজন পাইলটই বলতে পারে। এই ইউনিফর্ম গায়ে জড়ানোর মধ্যে একটা অন্যরকম ভালোলাগা ভালোবাসার ব্যাপার আছে, কৃতজ্ঞতা বোধের ব্যাপার আছে। আমার কাছে মনে হচ্ছিলো আমি আমার আগের দায়িত্বে ফিরে গেছি। এই অনুভূতি সত্যিই ভাষায় প্রকাশের নয়।’  



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS