মোটা অংকের বেতন যেমন পাওয়া যায়, ঠিক তেমনি কঠোর পরিশ্রমসহ কর্মক্ষেত্রে জীবনের ঝুঁকি নিয়েও কাজ করতে হয় প্রবাসীদের। কারখানায় কাজ করতে গিয়ে গত এক মাসে দুর্ঘটনায় মারা গেছেন তিনজন। দ্রুত কাজ করা এবং কোম্পানি থেকে অতিরিক্ত মানসিক চাপকে এসব দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে দেখছেন শ্রমিকরা।
গত এক মাসের মধ্যে আলাদা দুর্ঘটনায় দক্ষিণ কোরিয়ায় কয়েকজনের ‘অস্বাভাবিক’ মৃত্যু হয়েছে। দ্রুত কাজ শেষের তাগাদার মতো মানসিক চাপকে এসব দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে দেখছেন শ্রমিকরা।
কেউ আবার বলছেন, কাজে অমনোযোগী হওয়া কিংবা অসাবধানতার কারণেও ঘটছে এমন দুর্ঘটনা।
এদিকে, দুর্ঘটনারোধে শ্রমিকের সচেতনতার পাশাপাশি কর্মস্থলে নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
তবে কর্মীদের দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রবেশের পর কর্মস্থলে নিরাপত্তা নিয়ে ইপিএস বিশেষ প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস।
দক্ষিণ কোরিয়ার মিনিস্ট্রি অব এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড লেবার প্রকাশিত পরিসংখ্যানের তথ্য বলছে, এক দশকের মধ্যে গত এক বছরে কর্মস্থলে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এর অর্ধেকেরও বেশি ঘটে নির্মাণ আর উৎপাদন শিল্পে।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।