ভিডিও

৫০ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কার্যক্রম শুরু

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২৯, ২০২৪, ১২:৫০ দুপুর
আপডেট: ফেব্রুয়ারি ২৯, ২০২৪, ১২:৫০ দুপুর
আমাদেরকে ফলো করুন

বেসরকারি স্কুল-কলেজ-মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সংকট দূর করতে ৫০ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এসব শূন্য পদের বিপরীতে এ নিয়োগ দিতে আজ (২৯ ফেব্রুয়ারি) থেকে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের শূন্য পদের তথ্য দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। যা চলবে আগামী ১৮ মার্চ পর্যন্ত।  আর ফি জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১৯ মার্চ রাত ১২টা পর্যন্ত।

বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে।  

এনটিআরসিএ’র পরিচালক (শিক্ষাতত্ত্ব ও শিক্ষামান) কাজী কামরুল আহছান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।

এনটিআরসি কর্মকর্তারা বলছে, এই শূন্য পদের তালিকা চাওয়ার মাধ্যমে ৫০ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কার্যক্রম শুরু হলো। শূন্য পদের তালিকা পাওয়ার পর তা যাচাই করে দ্রুত সময়ের মধ্যে পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে এবং চলতি বছরের মধ্যে নিয়োগ কার্যক্রম শেষ করা হবে।

এনটিআরসিএ সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১ ডিসেম্বর চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল এনটিআরসিএ। এরপর থেকে চলতি বছরের জুন মাস পর্যন্ত শূন্যপদ ধরে পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। সেখানে ৫০ থেকে ৫৫ হাজারের বেশি পদ ফাঁকা থাকতে পারে।

জানা গেছে, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের জন্য দ্রুত সময়ের মধ্যে পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তির প্রকাশ করতে যাচ্ছে সরকার। তার আগে সারাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসন্ন পদের তালিকা সংগ্রহ করা হবে। সেজন্য আজ এই তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়েছে এনটিআরসিএ।

নির্দেশনায় বলা হয়, ৫ম নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ পর্যায়ের শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগ সুপারিশের লক্ষ্যে দেশের সকল বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ (স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, কারিগরি ও ব্যবসা ব্যবস্থাপনা) থেকে অনলাইনে এমপিওভুক্ত শূন্য পদের চাহিদা সংগ্রহের কার্যক্রম নেওয়া হয়েছে। এই কার্যক্রম চলবে আগামী ১৮ মার্চ পর্যন্ত। আর ফি জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১৯ মার্চ রাত ১২টা পর্যন্ত।

এতে বলা হয়, ৫ম গণবিজ্ঞপ্তির আওতায় এনটিআরসিএ-এর অধিভুক্ত সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে নতুনভাবে চাহিদা প্রদান করতে হবে। পূর্বের কোনো গণবিজ্ঞপ্তির আওতায় চাহিদা কোনভাবেই বহাল থাকবে না। এজন্য সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে পুনরায় সকল শূন্য পদের চাহিদা পাঠাতে হবে। অফলাইনে, হার্ডকপিতে অথবা ই-মেইলে কোনো চাহিদা গ্রহণযোগ্য হবে না।



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS