ভিডিও

খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখতে ফসলি জমি কোন খাতে ব্যবহার করা যাবে না : রংপুরে ভূমিমন্ত্রী

প্রকাশিত: এপ্রিল ২৯, ২০২৪, ০৬:০৩ বিকাল
আপডেট: এপ্রিল ২৯, ২০২৪, ০৬:০৩ বিকাল
আমাদেরকে ফলো করুন

রংপুর জেলা প্রতিনিধি : ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেছেন, খাদ্যের স্বয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখতে তিন ফসলি, দো-ফসলি জমি কোন খাতে ব্যবহার করা যাবে না। কৃষি জমি নষ্ট না করে জনসংখ্যা অনুপাতে খাদ্যের নিশ্চয়তা নিশ্চিত করতে এক ফসলি জমি অন্য কাজে ব্যবহার করা হলেও সরকারের অনুমতি নিতে হবে। পঞ্চগড়, দিনাজপুর ও রংপুর জেলা শস্যভান্ডার।

এসব জমি আমাদের সংরক্ষণ করতে হবে। এক্ষেত্রে আমরা সকলের সহযোগিতা চাই। সুন্দর ভূমি ব্যবস্থাপনার মধ্যদিয়ে আমাদের নতুন প্রজন্মের জন্য যেন খাদ্য নিশ্চিত করতে পারি সেই লক্ষ্যে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।

গতকাল সোমবার সকালে রংপুর সফরে এসে সার্কিট হাউজে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান আব্দুস সবুর মন্ডল, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান, জেলা পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলী চৌধুরী, মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার আবু মারুফ হোসেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মন্ডল প্রমুখ।

ভূমি সেবায় হয়রানি বন্ধে মন্ত্রী বলেন, জরিপের ওপর নির্ভর করে খতিয়ান ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিয়ে আসা হচ্ছে। ভূমিসেবায় ই-নামজারি, ই-খাজনা দেওয়া চালু করা হয়েছে। কোন গ্রাহককে অফিসে গিয়ে হয়রানির শিকার হতে হবে না।

আমরা পর্যায়ক্রমে ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে ভূমিসেবাকে এমন পর্যায়ে নিয়ে যাবো যেন জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে জানা যাবে একজন ব্যক্তির কি পরিমাণ এবং কোন খতিয়ানে জমি রয়েছে। ফলে জাল দলিলের সমস্যা আর হবে না।

পরে ভূমিমন্ত্রী রংপুর বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে দুর্নীতিমুক্ত স্মার্ট ভূমি ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়ন শীর্ষক কর্মশালায় যোগ দেন।



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS