ভিডিও

সলঙ্গার গাঢ়ুদহ নদী খনন কৃষকের স্বস্তির হাসি

প্রকাশিত: এপ্রিল ২৪, ২০২৪, ০৫:৩৬ বিকাল
আপডেট: এপ্রিল ২৪, ২০২৪, ০৫:৩৬ বিকাল
আমাদেরকে ফলো করুন

সলঙ্গা (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি : এক সময়ের খরস্রোতা গাঢ়ুদহ নদী নাব্য হারিয়ে এখন প্রায় মৃত্যুর কাতারে। এই নদীকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছিল ঐতিহাসিক সলঙ্গাহাট। বর্ষার শুরুতেই নতুন পানি ঢুকতো এলাকার প্রায় ৩০টি মৌজায়।

সেই নতুন পানিতে দোল খেত আমন ধান। সোনালী আঁশ পাট ছেলানো হতো বর্ষার পানিতে। অন্যদিকে খরা মৌসুমে গাঢ়ুদহ নদীর পানি দিয়ে আবাদ হতো আশপাশের হাজার হাজার বিঘার ফসলি জমি। বর্তমানে নাব্য হারিয়ে যাওয়ায় দেখা দেয় পানি শুন্যতা। আবার বর্ষা মৌসুমে দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। ফলে নানামুখী সমস্যার সম্মুখীন হয় এ অঞ্চলের কৃষক।

সমস্যা নিরসনের জন্য এলাকাবাসীর দাবির মুখে সলঙ্গার বওলাতলা থেকে রায়গঞ্জের ফুলজোড় নদী পর্যন্ত  প্রায় ২ কোটি টাকা ব্যয়ে ৭ কিলোমিটার নদী খননের কাজ হাতে নেয় বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন বিএডিসি। ধুবিল ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য চৌধুরী ঘুঘাটের বাসিন্দা সৈয়াদ আলী প্রামাণিক জানান- এক সময় এলাকায় কৃষি ও ব্যবসার ক্ষেত্রে গাঢ়ুদহ নদীর বিশাল ভুমিকা ছিল।

নাব্য হারানোর কারণে স্থানীয় কৃষক ও ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন সেই সুবিধা থেকে বঞ্চিত। সঠিকভাবে নদীটি খনন হলে এলাকাবাসী আবারও পূর্বের মত নদী কেন্দ্রিক সুবিধা পাবে।

এবিষয়ে বিএডিসির রায়গঞ্জ উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী আনন্দ বর্মন জানান,খালটি বিগত ৩০ বছর আগে খনন করা হয়েছিল। দীর্ঘদিন পর স্থানীয় কৃষকসহ সকলের সুবিধার জন্য পুনরায় খনন করা হচ্ছে।



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS