ভিডিও

বগুড়ার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো এবারও ভাল ফলাফল করেছে 

প্রকাশিত: মে ১২, ২০২৪, ০৮:১৮ রাত
আপডেট: মে ১২, ২০২৪, ০৯:৩৯ রাত
আমাদেরকে ফলো করুন

স্টাফ রিপোর্টার : রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে প্রতিবারের মত এবারও বগুড়ার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ভাল ফলাফল করেছে। শহরের নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় সব ক’টাই শতভাগ পাশ করেছে। জিপিএ-৫ প্রাপ্তির দিক থেকেও এই প্রতিষ্ঠানগুলো বিভাগের অন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর তুলনায় এগিয়ে রয়েছে।

বগুড়া জিলা স্কুল : বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এ বছর ২৩৬জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩০জন এবং বাকি ৬জন ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ২২৭জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাশ করেছে।

এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১৯জন, ‘এ’ গ্রেড পেয়ে পাশ করেছে ৭জন এবং ‘সি’ গ্রেডে পাশ করেছে ১জন। ফলাফলে স্কুলের প্রধান শিক্ষক শ্যামপদ মুস্তফি বলেন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সমন্বিত প্রচেষ্টায় ভাল করেছে। তবে আরও ভালো হতে পারত। আগামিতে যেন শতভাগ শিক্ষার্থীই জিপিএ-৫ পায় সেদিকে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের নজর থাকবে।

বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় : রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএস সি পরীক্ষায় উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এই বছর ২৪৩জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩১জন। ১২জন ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে।

গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ২৩৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাশ করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২২৩ জন এবং জিপিএ-৪ পেয়ে পাশ করেছে ১৬জন। স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ মামুন অর রশিদ ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ফলাফল আশানুরূপ হয়েছে। তবে আগামিতে যেন আরও ভালো হয় সকলের সম্মিলিত সেই চেষ্টা থাকবে।

বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ : উত্তরবঙ্গের সেরা বিদ্যাপীঠগুলোর মধ্যে অন্যতম এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এ বছর এসএস সি পরীক্ষায় ৩৭১জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৪২জন, ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে ২৯জন। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৩২জন পরীক্ষার্থী নিয়ে শতভাগ পাশ করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৩০২জন।

প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ কর্ণেল তুহিন মোহাম্মদ মাসুদ বিজিওএম, বিপিএমজি ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন ভাল ফলাফলের জন্য প্রতিষ্ঠানের প্রধান পৃষ্টপোষক ও পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং অভিভাবক সকলেরই ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ও ভূমিকা ছিল। আগামিতে সাফল্যের এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

বগুড়া আর্মড ব্যাটালিয়ন পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ : বগুড়ার মান সম্পন্ন বিদ্যাপীঠগুলোর অন্যতম এই প্রতিষ্ঠান থেকে এ বছর ৩৪৮জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩১২জন, ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে ৩৫জন এবং এ মাইনাস পেয়ে পাস করেছে ১জন। ওই প্রতিষ্ঠানের এ বছর জিপিএ-৫ প্রাপ্তির গড় হার ৮৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ।

গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৮০জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাশ করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৩২৯জন, ‘এ’ গ্রেড পেয়ে পাশ করেছিল ৪৯জন, ‘এ মাইনাস’ পেয়ে পাশ করেছিল ২জন। প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ এটিএম মোস্তফা কামাল ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, এই প্রতিষ্ঠানে এবার জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার গত বছরের তুলনায় ৩ শতাংশের বেশি।

গত বছর জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার ছিল ৮৬ দশমিক ৫৮ শতাংশ। এই বছর ৮৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ। আগামিতে প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থীই যেন জিপিএ-৫ পায় সেই চেষ্টায় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত সবাই মিলে করবেন।

বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজ : উত্তরবঙ্গের সেরা বিদ্যাপীঠগুলোর মধ্যে অন্যতম এই বিদ্যাপীঠ বরাবরের মত এবারও এসএসসি পরীক্ষায় ঈর্ষণীয় ফলাফল করে সাফল্যের ধারাবাহিকতা অক্ষুন্ন রেখেছে। এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৪৪৪জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪০৪জন। ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে ৪০জন।

গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৫০জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাশ করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৩৯৬জন, ‘এ’ গ্রেডে পাশ করেছে ৫৪জন। প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মুহা : মুস্তাফিজুর রহমান ফলাফলে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত পাঠদান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং অভিভাবকদের দায়িত্বশীল ভূমিকার কারণে এ ফলাফল অর্জিত হয়েছে।

গত বছরের তুলনায় এবার জিপিএ-৫ বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী পেয়েছে।  আগামীতে আরও ভাল ফলাফল করার তিনি আশা প্রকাশ করেন।

করতোয়া মাল্টিমিডিয়া স্কুল এন্ড কলেজ, বগুড়া : বগুড়া শহরের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি এই প্রতিষ্ঠান সাফল্যের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে। এ বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ২৪১জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৬৭জন। ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে ৭৩জন এবং ‘এ মাইনাস’ পেয়ে পাস করেছে ১জন।

গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ২২৪জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাশ করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১৬৬জন, ‘এ’ গ্রেডে পাশ করেছে ৫৬জন এবং ‘এ মাইনাস’ গ্রেড পেয়ে পাশ করেছে ২জন। প্রতিষ্ঠানের এমন অভাবনীয় ফলাফলে প্রতিষ্ঠানের সভাপতি মোজাম্মেল হক এবং অধ্যক্ষ অসিত কুমার সরকার সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, যে ফলাফল হয়েছে তাতে সকলেরই প্রচেষ্টা ছিল। তবে আগামিতে ফলাফল যেন আরও ভালো হয় সকলেই মিলে সেই চেষ্টা করা হবে।

বগুড়া পুলিশ লাইন্স স্কুল এ্যান্ড কলেজ, বগুড়া : এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ২৫৭জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮৬জন, ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে ৬৯জন এবং ‘এ মাইনাস’ গ্রেড পেয়ে পাস করেছে ২জন। ওই প্রতিষ্ঠানের জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার ৭২ দশমিক ৩৭ শতাংশ।

গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৩১৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছিল। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২০১জন। প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ শাহাদত আলম ঝুনু বলেন, ফলাফল আশানূরূপ হয়েছে, আগামীতেও এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে।

এসও এস হারম্যান মেইনার কলেজ : এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় ৫৩জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৪ জন। ৯জন ‘এ’ গ্রেড পেয়ে পাস করেছে। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৫৬জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাশ করেছে।

এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪৬জন। প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ শীতল কুমার সরকার ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সহযোগিতায় প্রতিষ্ঠানটি ভাল করেছে। আগামিতে আরও ভাল করার তিনি আশা প্রকাশ করেন।

বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কৃুল এন্ড কলেজ : ইংরেজি ভার্সনের এই বিদ্যাপীঠ থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় ৩৯জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ শতভাগ পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৪জন এবং ৫জন ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৩৪ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাশ করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২১জন।

প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ আমিনুল ইসলাম ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে আগামিতে আরও ভালো ফলাফল করার আশা প্রকাশ করেন।

নিশিন্দারা ফকির উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজ বগুড়া : এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ১৭৮জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ১৬৯জন। পাসের হার ৯৪ দশমিক ৯৪ শতাংশ। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৩জন। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৩২জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ১৩১জন পাশ করেছে। পাশের হার ছিল ৯৯ দশমিক ২৪ শতাংশ । এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫২জন। প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মো : আব্দুল গফুর ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে আগামিতে আরও ভালো করার আশা প্রকাশ করেন।

ইয়াকুবিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ : এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এবারের  এসএসসি পরীক্ষায় ২০২জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩৯জন, এ গ্রেডে ৬০জন এবং এ মাইনাস পেয়েছে বাকি ৩জন। গত বছর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ২৪৯জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাশ করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১৬৩জন।

এই বিদ্যাপিঠের অধ্যক্ষ মো: শাহাদৎ হোসেন বলেন, তিনি এই ফলাফলে সন্তুষ্ট। আগামীতের আরও ভাল ফলাফল হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

কালেক্টরেট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, বগুড়া : এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষায় ৬৮জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৬৬জন পাস করেছে। পাসের হার ৯৭ দশমিক ০৬ শতাংশ। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬ জন। ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে ৩০ জন, ‘এ মাইনাস’ পেয়ে পাস করেছে ১০জন। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৬০জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাশ করেছে শতভাগ।

এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন। স্কুলের প্রধান শিক্ষক আল মামুন সরদার ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে সকলকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ভালো ফলাফলের জন্য প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি থেকে শুরু করে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবক সকলকে আরও যত্ন সহকারে চেষ্টা চালাতে হবে। একই সঙ্গে আগামীতে  ভাল ফলাফলের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের সযোগিতো কামনা করেছেন।

ভান্ডারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বগুড়া : এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ১৩২ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ১২৪জন পাস করেছে। পাসের হার ৯৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়ে পাস করেছে ২১জন, ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে ৫৬জন, এ মাইনাস ২৮জন,  বি গ্রেডে ১৭জন এবং সি গ্রেডে ২জন রয়েছে। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৪১জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাশ করেছে ১৩২জন পাশের হার ৯৪ শতাংশ। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২৭জন।

বীট মডেল স্কুল এন্ড কলেজ, বগুড়া : এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রথমবারের মত এবার এসএসসি পরীক্ষায় ২৪জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০জন বাকি ১৪জন ‘এ’ গ্রেড পেয়ে পাস করেছে।

কাটনার সেন্ট্রাল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় বগুড়া :  এই প্রতিষ্ঠান থেকে  এবার ৩৭জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪জন। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৪০জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাশ করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৬জন।

ছয়পুকুরিয়া বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজ : এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৯০ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৮৯জন। পাশের হার ৯৮ দশমিক ৮৯জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছ ৩২ জন, এ গ্রেডে পাস করেছে ৩৬জন, এ মাইনাস ১৬জন এবং বি গ্রেডে ৫জন রয়েছে। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৯০জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৮৯জন পাশ করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৩৫জন।

পল্লীমঙ্গল বারুইপাড়া ইউনাইটেড উচ্চ বিদ্যালয়, বগুড়া : এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ১০৪জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ১০৩জন। পাসের হার ৯৯ দশমিক ০৩ শতাংশ। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪জন। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১০১জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে পাস করেছিল ৯৯জন। পাশের হার ছিল ৯৭ শতাংশ। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭জন।

বগুড়া ওয়াইএমসিএ পাবলিক স্কুল এ্যান্ড কলেজ : এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৪৪ জন পরীক্ষার্থী এবারের পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ১৩৯ জন। এর মধ্যে এ প্লাস ৩৮জন, এ গ্রেডে ৬৭ জন , এ মাইনাস ২৮জন , বি গ্রেডে ৪জন এবং সি গ্রেডে ২ জন রয়েছে। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ১৩৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ১২৯ জন পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৫০জন।

এই ফলাফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সভাপতি এড. বার্নাড তমাল মন্ডল ও অধ্যক্ষ রবার্ট রবিন মারান্ডি সন্তোষ প্রকাশ করেন।

টিএমএসএস পাবলিক স্কুল এ্যান্ড কলেজ : এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় ১৬৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৮৭ জন জিপিএ-৫, ৬১ জন ‘এ’ গ্রেড, ১৩ জন এ মাইনাস গ্রেড, ৩ জন বি গ্রেড এবং ১ জন সি গ্রেড পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। পাশের হার শতভাগ।

এ কে আজাদ স্কুল অ্যান্ড কলেজ : এই স্কুল থেকে ৩৯জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সকলেই পাস করেছে। এর মধ্যে এ প্লাস ২০জন, এ গ্রেডে ১৬জন এবং মাইনাস এ গ্রেডে পাস করেছে বাকি ৩জন।
পথ পাবলিক স্কুল, বগুড়া: এই স্কুলের ২১জন পরীক্ষার্থীর সবাই পাশ করেছে। এর মধ্যে এ প্লাস ৪জন এবং এ গ্রেডে ১৭জন পাশ করেছে।

বগুড়া রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল এন্ড কলেজ :  এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ১৮জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫জন এবং ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে ৩জন। গত বছর এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৫২জন পরিক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাশ করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮জন।

রাবেয়া মেমোরিয়াল হাই স্কুল, বগুড়া : এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এ বছর ৫৪জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫জন, ‘এ’ গ্রেডে পাস করেছে ২২জন, এ মাইনাস পেয়ে পাস করেছে ৪জন এবং বি গ্রেডে পাস করেছে ৩জন।

বীর মুক্তিযোদ্ধা মমতাজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় : এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ১৬৬জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৯ জন, এ গ্রেডে পাস করেছে ৬৬জন, এ মাইনাস পেয়ে পাস করেছে ৩৬জন, বি গ্রেডে পাস করেছে ৩২জন এবং সি-গ্রেড পেয়ে পাস করেছে ১৩ জন।



মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।

জনপ্রিয়
H009
KCS